দোয়া ও যিকির

�☼�কুরআন ও হাদীস এ বর্ণিত সব দুয়ার নির্যাস ৬ টি গুরুত্বপূর্ন দোয়া�☼� ������������������������������ ♼আল্লা-হুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিউওয়া ‘আলা আ-লি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্লা-হুম্মা বারিক ‘আলা মুহাম্মাদিউওয়া ‘আলা আলি মুহাম্মাদিন, কামা বা-রাকতা ‘আলা ইব্রাহীমা ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্ মাজীদ �(বুখারী, ৩৩৭০; মুসলিম, নং ৪০৬।) ♳”আস্তাগফিরুলাহ […]

হারিয়ে যাওয়া একটি যিকর বা দুআ হলো- ইয়া যাল-জালালি ওয়াল-ইকরাম। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: তোমরা নিয়মিত বেশি বেশি ‘ইয়া যাল-জালালি ওয়াল-ইকরাম’ পাঠ করো। (তিরমিযি, হাদীস নং ৩৫২৪/৩৮৬৮)। এটি মূলত: আল্লাহর ৯৯টি নামের একটি। এই নাম বেশি বেশি জপতে বলার সুপ্ত রহস্য ফুটে ওঠে এর অর্থের দিকে গভীরভাবে খেয়াল করলে। জালাল শব্দটি সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা

কোরআনে কারিমে অনেক দোয়া বর্ণিত হয়েছে। বর্ণিত এসব দোয়ার মাঝে ৩টি বিশেষ দোয়া রয়েছে, যেগুলো আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। আরও অবাক করার মতো বিষয় হলো, সৃষ্টিকর্তা মহান মালিকের মঞ্জুরকৃত দোয়াগুলো সবক’টিই জীবনঘনিষ্ঠ। এর প্রথম দোয়াটি রোগমুক্তির জন্য, দ্বিতীয়টি বিপদমুক্তির জন্য আর তৃতীয় দোয়াটি হলো- সন্তানলাভের জন্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত প্রথম দোয়াটি হলো-

মানুষ মাত্রই চিন্তা করে কিভাবে নাজাত পাওয়া যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের সহজ সহজ উপায় কি? কোন আমল করলে সহজে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে সামর্থ্য হবে।  সকাল ও সন্ধ্যার যিকর থেকে কয়েকটি বিশেষ নিয়মিত দুআ’ যেইগুলো আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী, প্রয়োজনীয় ও ফযিলতপূর্ন নিচে সেগুলোর বর্ণনা দেওয়া হল। আয়াতুল কুরসী (একবার পাঠ করবেন): اَللّٰهُ لَآ اِلٰهَ

প্রত্যেক ফরয নামাযের শেষ অংশে (দুয়া মাসুরা হিসেবে) যেই দুয়া করা হয়, সেটা হচ্ছে আরেকটা দুয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময়। এই সময় ‘দুয়া মাসুরা’ বা হাদীসে বর্ণিত যেই দুয়াগুলো আছে সেইগুলো করা ভালো। এছাড়া কেউ দুনিয়া আখেরাতের কল্যানের জন্য অন্য যেকোনো দুয়া করতে পারবেন। বিশেষ করে নিজের জন্য নিজের মাতা-পিতা, ভাই-বোন, বা যেকোনো মুসলিমের জন্য দুয়া

সিজদা হলো দুয়া কবুলের সবচেয়ে উত্তম সময়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “বান্দা যখন সিজদা করে সে তখন তার রব্বের সবচেয়ে নিকটে পৌঁছে যায়। অতএব তোমরা ঐ সময় বেশি বেশি দুয়া করো” অন্য হাদীসে এসেছে, “তোমরা সিজদাতে দুয়া করতে চেষ্টা করো, আশা করা যায় তোমাদের দুয়া কবুল করা হবে।” মুসলিম, মিশকাত হা/৮৯৪। “বান্দা সিজদার অবস্থায় স্বীয় প্রভুর

রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ রাত্রে জাগ্রত হয় ও নিম্নের দোআ পাঠ করে এবং আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে, তা কবুল করা হয়। আর যদি সে ওযূ করে এবং ছালাত আদায় করে, সেই ছালাত কবুল করা হয়’। উচ্চারণ : লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু; লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর।

কার দুয়া এবং কখন দুয়া দ্রুত কবুল হয়? ~~~~ # ✏️যেই দুয়াগুলো আল্লাহ খুব দ্রুত কবুল করে থাকেন, বেশি কবুল হয়… “বান্দা সিজদার অবস্থায় স্বীয় প্রভুর সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। অতএব তোমরা অধিক মাত্রায় (ঐ অবস্থায়) দো‘আ কর।” [মুসলিম:৪৮২, নাসায়ী :১১৩৭, আবূ দাউদ :৮৭৫, আহমাদ :৯১৬৫] # ✏️“যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে উঠে বলে: “লা

ইসলামের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পারিভাষিক শব্দ বা দোয়ার যথোপযুক্ত ব্যবহারﺍﻥ ﺷﺎﺀﺍﻟﻠﻪ ★ইন শা আল্লাহ (In Shaa Allah): অর্থঃ ‘ইন শা আল্লাহ’ শব্দের অর্থ, মহান আল্লাহ যদি চান তাহলে। কখন বলতে হয়ঃ • ভবিষ্যতের হবে,• করবো বা ঘটবে, ইত্যাদি ক্ষেত্রে এমন কোন বিষয়ে ‘ইন শা আল্লাহ’ বলা সুন্নাত। যেমনঃ ‘ইন শা আল্লাহ’ আমি আগামীকাল আপনার কাজটি করে

প্রশ্ন : মন্দভাগ্য থেকে রক্ষা পেতে কোন দো‘আ করবেন? ——————- দুয়াঃ اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُبِكَ مِنْ جَهْدِالْبَلَاءِ وَدَرْكِ الشَّقَاءِ وَسُوْءِ الْقَضَاءِ و شَمَاتَةِ الْاَعْدَاءِ ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন জাহদিল বালা-য়ি ওয়া দারকিশ শাক্বা-য়ি ওয়া সূইল ক্বদায়ি ওয়া শামাতাতিল আ’দায়ি অর্থঃ হে আল্লাহ, অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরাবস্থা, দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা