হালাল-হারাম

আমরা সম্ভবত সেই যুগে আছি যে যুগ সম্পর্কে নবী (স) বলেছেন, “এমন এক সময় উপস্থিত হবে যখন লোকেরা পরোয়া করবে না সম্পদ হালাল নাকি হারাম উপায়ে অর্জিত”। অথচ হালাল হালাল উপার্জন দোয়া কবুলের শর্ত। রাসূল (সা) অন্যত্র বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ পবিত্র। তিনি পবিত্র ব্যতীত কিছু গ্রহণ করেন না। নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের কে ঐ বিষয়ে আদেশ […]

গীবত ও চুগলখোরী Sabet Bin Mukter “যদিও গীবত করা ভালো না, তারপরও একটা সত্য কথা বলি…”। এভাবেই আমরা গীবত শুরু করি। কারো এমন কথা যা তার সামনে বললে যদি সে কষ্ট পায় ওই একই কথা যদি তার অনুপস্থিতিতে আরেকজনের সামনে বললে তাকেই গীবত বলে যদিও কথাটি সত্য হোক না কেন। সত্য হলে গীবত আর বানিয়ে

গীবত কি? হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লম বলেছেনঃ তোমরা কি জান, গীবত কি? তাঁরা বললেনঃ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভাল জানেন। তিনি বললেনঃ গীবত হল তোমার ভাইয়ের সম্পর্কে এমন কিছু আলোচনা করা, যা সে অপছন্দ করে। প্রশ্ন করা হলঃ আমি যা বলেছি তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থেকে

নারী-পুরুষের নির্জনবাস বেগানা ([1]) নারী-পুরুষের কোন নির্জন স্থানে একাকী বাস, কিছু ক্ষণের জন্যও লোক-চক্ষুর অন্তরালে, ঘরের ভিতরে, পর্দার আড়ালে একান্তে অবস্থান শরীয়তে হারাম। যেহেতু তা ব্যভিচার না হলেও ব্যভিচারের নিকটবর্তী করে, ব্যভিচারের ভূমিকা অবতারণায় সহায়িকা হয়। আল্লাহর নবী (সাঃ) বলেন, ‘‘কোন পুরুষ যেন কোন নারীর সাথে একান্তে গোপনে অবস্থান না করে। কারণ, শয়তান উভয়ের কুটনী

প্রশ্নঃ কবরে নিষিদ্ধকর্ম সমূহ কি কি? —————— উত্তরঃ কবরে নিষিদ্ধকর্ম সমূহ নিম্নরূপ————– ১. কবর এক বিঘতের বেশি উচুঁ করা, পাকা ও চুনকাম করা, সমাধি সৌধ নির্মাণ করা, গায়ে নাম লেখা, কবরের উপরে বসা, কবরের দিকে মুখ করে সালাত আদায় করা নিষিদ্ধ । (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৯)। ২. ধুয়ে মুছে সুন্দর করা, কবরে মসজিদ নির্মাণ করা, সেখানে

হস্তমৈথনের কুফল! ★ হস্তমৈথন ইসলামে বৈধ নয় বরং হারাম। বলতে জগণ্য লাগলেও!! হস্তমৈথন /fingering একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। হাইস্কুল, কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েদের অতি নগণ্য সংখ্যক ছেলে-মেয়ে ব্যতীত সবারই এটি একটি সাধারণ অভ্যাস!!! “এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়” বলার কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডিতে এসেছে” কন্টাক্ট মেরেজ, গার্ল্ফ্রেন্ড /gf, বয়ফ্রেন্ড/bf অর্থই হল লাইচেঞ্জ ছাড়াই ড্রাবিং / বিয়ের পূর্বের…! তবে

ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মের অনেকের কাছেই প্রিয় শুকরের মাংস। কিন্তু মুসলমানরা এ মাংস খান না। অনেকেই এটা নিয়ে তিরস্কার করেন মুসলিমদের। কিন্তু শুকরের মাংস কেন হারাম করা হয়েছে সেটা জানলে সবাই বলবে এটা নিষিদ্ধ হওয়াই উচিত। আসুন জেনে নেই কেন শুকরের মাংস নিষিদ্ধ হলো ইসলামে। কুরআনে নিষিদ্ধতা: শুকরের মাংস খাওয়া নিষেধ অন্তত চারটি স্থানে উল্লেখ করা

যে সব অহংকারীকে তার অহংকার হকের অনুকরণ হতে দূরে সরিয়ে দিয়েছে, তাদের দৃষ্টান্ত এক- ইবলিস: অভিশপ্ত ইবলিসের কুফরি করা ও আল্লাহর আদেশের অবাধ্য হওয়ার একমাত্র কারণ, তার অহংকার। আল্লাহ তা‘আলা তার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ﴿إِذۡ قَالَ رَبُّكَ لِلۡمَلَٰٓئِكَةِ إِنِّي خَٰلِقُۢ بَشَرٗا مِّن طِينٖ ٧١ فَإِذَا سَوَّيۡتُهُۥ وَنَفَخۡتُ فِيهِ مِن رُّوحِي فَقَعُواْ لَهُۥ سَٰجِدِينَ ٧٢ فَسَجَدَ