Bangla Articles

আমাদের সমাজে যতগুলি বিদ’আত প্রচলিত আছে, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফরয সালাতের পর সম্মিলিত মুনাজাত। এই সম্মিলিত মুনাজাতের দলীল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে পাওয়া যায় না । কোন কোন বিদ’আত বছরে একবার করা হয় , কোন কোনটি হয়ত মাসে একবার , কোন কোনটি হয়তো সপ্তাহে একবার । কিন্তু সম্মিলিত মুনাজাত এমন এক বিদ’আত […]

উত্তরঃ বিবাহেরসময় দু’রাকাআত নামায পড়া সম্পর্কে কোন হাদীছ নেই। তবে কোন কোন ছাহাবী বাসররাতে দু’রাকাআত নামায আদায় করেছেন, এরকম বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রেরাসূলুল্লাহ্‌ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে কোন ছহীহ্‌ হাদীছজানা যায় না। অবশ্য বাসর রাতে শরীয়ত সম্মত কাজ হচ্ছে, নববধুর কপাল ধরে এইদু’আ পাঠ করবেঃ اللَّهُمَّإِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا جَبَلْتَهَا عَلَيْهِ وَأَعُوذُبِكَ

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته Assalamu Alaikum Owarahmatullahi Owabarakatuh ????????????????? ______________________________ ???আমরা অনেকেই জানি, সালাতের সিজদাতে ও সালাম ফিরানোর আগে দো‘আ করা যায়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, সালাতে মোট কতগুলো জায়গায় দো‘আ করা যায়? সেইগুলো কি কি???? ??নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সালাতে মোট ৭টি স্থানে দো’আ করতেন। সালাতে যেই ৭টি স্থানে দো’আ করা যায়ঃ??

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ ? অনেকেই শয়তানের প্ররোচনা, জীনের আসর এবং জাদুর কুপ্রভাব থেকে বেঁচে থাকতে শিরকী, বিদআতী পন্থা ও আমাল করে থাকেন । অনেকে আবার, প্রতারকদের ধোঁকায় পড়ে মূর্খতাঃবশত প্রতারণার আচ্ছন্নতায় মোহাচ্ছন্ন হয়ে আল্লাহ -কে ভুলে, আল-কুরআন ও সহীহ হাদিসের দিক-নির্দেশনা না জানার কারণে বিভিন্ন অপব্যাখ্যার ফাঁদে পড়ে মন্ত্র পড়া, নকশা আঁকা

★ শিরক কি ? রব ও ইলাহ হিসাবে আল্লাহর সহিত আর কাউকে শরীক সাব্যস্ত করার নামই শিরক ৷ অধিকাংশ ক্ষেত্রে উলুহিয়াত তথা ইলাহ হিসাবে আল্লাহর সাথে শরীক করা হয়৷ যেমন আল্লাহর সাথে অন্য কারো নিকট দোয়া করা কিংবা বিভিন্ন প্রকার ইবাদাত যেমন যবেহ, মান্নাত, ভয়, আশা, মহব্বত ইত্যাদির কোন কিছু গায়রুল্লাহর উদ্দেশ্যে নিবেদন করা৷ এটা

মুগীরা (রাঃ)-র সচিব ওয়াররাদ (র) বলেন, মুআবিয়া (রাঃ) মুগীরা (রাঃ)-কে লিখে পাঠান, রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর যে হাদীস তুমি শুনেছো তা আমাকে লিখে পাঠাও। মুগীরা (রাঃ) লিখেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) গুজব ছড়াতে, সম্পদ ধ্বংস করতে, অধিক যাঞ্চা করতে, অপরের প্রাপ্য অধিকার বাধাগ্রস্ত করতে, মাতাদের অবাধ্যাচারী হতে এবং #কন্যা সন্তানকে জীবন্ত প্রোথিত করতে নিষেধ করেছেন (বুখারী, মুসলিম, দারিমী)। বইঃ

১। রসূল(সাঃ)বিবিগণকে খুব মুহাব্বত করতেন। ২। তাদেরকে চুমু দিতেন এবং কখনো কখনো তাদের উরুতে মাথা রেখে শুয়ে থাকতেন। ৩। হযরত আয়েশা (রাঃ) পাত্রের মুখের যে জায়গায় মুখ দিয়ে পানি পান করতেন, রসুল(সাঃ)সে জায়গায়ই মুখ দিয়ে পান করতেন। ৪। রসূল(সাঃ) হাঁড়ের যে জায়গা থেকে গোস্ত খাওয়া শুরু করতেন হযরত আশয়া (রাঃ)ও হাড়ের ঐ জায়গা থেকে গোস্ত

১. স্বামীর অসন্তুষ্টি থেকে বিরত থাকা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তিনজন ব্যক্তির নামাজ তাদের মাথার উপরে উঠে না। (ক) পলাতক গোলামের নামাজ, যতক্ষণ না সে মনিবের নিকট ফিরে আসে। (খ) সে নারীর নামাজ, যে নিজ স্বামীকে রাগান্বিত রেখে রাত যাপন করে। (গ)সে আমিরের নামাজ, যার উপর তার অধীনরা অসন্তুষ্ট।” ২. স্বামীকে কষ্ট দেওয়া থেকে