Bangla Articles

কোন দুই জনের ক্ষেত্রে ঈর্ষা‬ করা বৈধ?

আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “দু’জনের ক্ষেত্রে ঈর্ষা করা সিদ্ধ। আরবি হাদিস {ﻭَﻋَﻦِ ﺍﺑﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨﻬُﻤَﺎ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : « ﻻَ ﺣَﺴَﺪَ ﺇِﻻَّ ﻓِﻲ ﺍﺛْﻨَﺘَﻴْﻦِ : ﺭَﺟُﻞٌ ﺁﺗَﺎﻩُ ﺍﻟﻠﻪُ ﺍﻟﻘُﺮْﺁﻥَ، ﻓَﻬُﻮَ ﻳَﻘُﻮﻡُ ﺑِﻪِ ﺁﻧَﺎﺀ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻭَﺁﻧَﺎﺀَ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭِ، ﻭَﺭَﺟُﻞٌ ﺁﺗَﺎﻩُ ﺍﻟﻠﻪُ ﻣَﺎﻻً، […]

কোন দুই জনের ক্ষেত্রে ঈর্ষা‬ করা বৈধ? Read Post »

Bangla Articles

সন্তানকে অযথা অভিশাপ দিলে কী হয়?

ইসলামের সার্বজনীন আদর্শের ধারাবাহিকতায় এ বিষয়টি সম্পর্কেও আমরা দিকনির্দেশনা পাই তারই কাছে। এ ব্যাপারেও ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয়। ইসলাম কখনো কারো বিরুদ্ধে অভিশাপ দেয়া বা বদদু‘আ করাকে সমর্থন করে না। আপন সন্তানকে তো দূরের কথা জীবজন্তু এমনকি জড় পদার্থকে অভিশাপ দেয়াও সমর্থন করে না। মাত্র কয়েকদিন আগের ঘটনা। আমাদের পাড়ার রাকিবের মা পানিতে ডুবে মরা

সন্তানকে অযথা অভিশাপ দিলে কী হয়? Read Post »

Bangla Articles

শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা: সারা বছর রোযার ছওয়াব পাওয়ার একটি সূবর্ণ সূযোগ

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে লেখক : আলী হাসান তাইয়েবআবু আইয়ুব আনসারি রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখবে অতপর শাওয়ালে ছয়টি রোজা পালন করবে সে যেন যুগভর রোজা রাখল। মুসলিম : ১১৬৪ সাওবান রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, রমজানের

শাওয়াল মাসের ছয়টি রোযা: সারা বছর রোযার ছওয়াব পাওয়ার একটি সূবর্ণ সূযোগ Read Post »

রোজা ও রমজান

কথা বলার কতিপয় আদব

⁠⁠⁠♻ কথা বলার কতিপয় আদব:♻ ? ১) ভালো কথা বলা অথবা নীরব থাকা। বাচাল লোক সবার অপ্রিয়। ? ২) কারো অনুপস্থিতে তার সমালোচনা না করা। ? ৩) কাউকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা না বলা ? ৪) কারো অপছন্দনীয় নাম বা উপাধি ধরে না ডাকা। ? ৫) গালাগালি ও অভিশাপ দেয়া থেকে বিরত থাকা। ? ৬) সত্য

কথা বলার কতিপয় আদব Read Post »

বিধি-বিধান

লজ্জা মানব জীবনের এক মহৎ গুণ

লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল ▪▪▪▪▪▪▪▪ ? ইবনে মাসঊদ উকবা ইবনে আমর আল আনসারী রা. হতে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: إذَا لَمْ تَسْتَحِ فَاصْنَعْ مَا شِئْت” “লজ্জা না থাকলে তুমি যা খুশি তাই করতে পার।” (সহীহ বুখারী) অর্থাৎ যখন তুমি লজ্জার পোশাক তোমার শরীর থেকে খুলে ফেলবে তখন যা খুশি কর।

লজ্জা মানব জীবনের এক মহৎ গুণ Read Post »

Bangla Articles

ই’তেকাফ নষ্টের কারন সমুহ

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম। প্রশ্ন: কী কী কারণে ই‘তেকাফ নষ্ট হয়ে যায়? জানালে উপকৃত হবো। উত্তর: ইতেকাফ নষ্ট হওয়ার কারণসমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো। ১। বিনা প্রয়োজনে মসজিদে থেকে বের হলে ই‘তেকাফ নষ্ট হয়ে যাবে। প্রয়োজন বলতে মানুষের একান্ত মানবিক প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো বুঝানো হয়েছে যেগুলো মানুষ সারতে একান্ত বাধ্য তথা পেশাব-পায়খানা, ফরজ গোসল, পানাহারের জন্য সরবরাহকারী

ই’তেকাফ নষ্টের কারন সমুহ Read Post »

রোজা ও রমজান

শেষ দিবসের নিদর্শনগুলি – রাসুলুল্লাহ ﷺ এর মু’জিজা

ইবনে মাসূদ বলেন, “আমি একদিন নাবী (সাঃ)- কে বললাম” শেষ সময় চেনার কোনও জ্ঞান আছে কি? তিনি (সাঃ) বললেন “হ্যা ইবনে মাসূদ!” এসম্পর্কিত বহু নিদর্শন রয়েছে তাদের মধ্যে একটি হল ১. বাচ্চারা ভীষণ বদমেজাজি হবে ২. বৃষ্টি হবে আম্লিক, অল্মবৃষ্টি ৩. তুমি দেখবে, খারাপ লোকেরা সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে! “ও ইবনে মাসূদ ঐ লক্ষণগুলোর আরও

শেষ দিবসের নিদর্শনগুলি – রাসুলুল্লাহ ﷺ এর মু’জিজা Read Post »

Bangla Articles

তাবিজ ঝুলানো শির্ক তার দলিল

ইমরান বিন হুসাইন রাদিআল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম জনৈক ব্যক্তির হাতে তামা/ স্বর্ণের আংটি দেখে বললেন, ‏« ﻭَﻳْﺤَﻚَ ﻣَﺎ ﻫَﺬِﻩِ ؟ ” ﻗَﺎﻝَ : ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻮَﺍﻫِﻨَﺔِ، ﻗَﺎﻝَ : ” ﺃَﻣَﺎ ﺇِﻧَّﻬَﺎ ﻟَﺎ ﺗَﺰِﻳﺪُﻙَ ﺇِﻟَّﺎ ﻭَﻫْﻨًﺎ، ﺍﻧْﺒِﺬْﻫَﺎ ﻋَﻨْﻚَ، ﻓَﺈِﻧَّﻚَ ﻟَﻮْ ﻣِﺖَّ ﻭَﻫِﻲَ ﻋَﻠَﻴْﻚَ ﻣَﺎ ﺃَﻓْﻠَﺤْﺖَ ﺃَﺑَﺪًﺍ ‏» “ধ্বংস তোমার, এটা কী? সে বলল:

তাবিজ ঝুলানো শির্ক তার দলিল Read Post »

শিরক ও কুফুরী

রমজানের পর ভাল কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষার দশটি মাধ্যম

আখতারুজ্জামান মুহাম্মদ সুলাইমান রমজানের পর কি? রমজান মাসে আল্লাহর নিকট বেশি প্রার্থনা করেছি, অধিক পরিমাণে নফল আদায় করেছি। ইবাদতে স্বাদ অনুভব করেছি। অধিক পরিমাণে কোরআন তেলাওয়াত করেছি। জামাতের স্বলাত ত্যাগ করিনি। হারাম জিনিস দেখা থেকে বিরত ছিলাম। কিন্তু রমজানের পর ইবাদতের স্বাদ হারিয়ে ফেলেছি যা রমজান মাসে পেতাম। আর আগে যে ইবাদতের প্রতি লোভ ছিল

রমজানের পর ভাল কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষার দশটি মাধ্যম Read Post »

রোজা ও রমজান

যে সব ভুল-ভ্রান্তির কারণে দু’আ কবুল হয়না

দু’আ করার সময় অনেক ভুলভ্রান্তি ঘটে এবং সেগুলো দু’আকে কবুল হওয়া থেকে বিরত করে। এই ভুলভ্রান্তিগুলো কি কি? সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, দু’আ করার ক্ষেত্রে কৃত ভুলের সংখ্যা অনেক, যেগুলোর অধিকাংশই ‘সীমালঙ্ঘন’ শিরোনামের আওতাভুক্ত যেমনঃ ১. যখন দু’আর মধ্যে আল্লাহর সাথে অংশীদারিত্ব স্থাপন তথা শিরক করা হয়- যেমনঃ আল্লাহর সাথে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুর

যে সব ভুল-ভ্রান্তির কারণে দু’আ কবুল হয়না Read Post »

দোয়া ও যিকির
Scroll to Top