আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র

সবচেয়ে নির্বোধ ও ব্যর্থ লোকেরাই হিংসুক হয়। তারা অন্যের সাফল্য সহ্য করতে পারে না। তখন নানা বাজে কথা ও হিংসাত্মক মন্তব্য ছুড়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টা করে। কিন্তু সফল ও বিচক্ষণ ব্যক্তিরা এ সব হিংসুক ও বিদ্বেষীদের থেকে আত্মরক্ষার পদ্ধতি অবলম্বন করে সামনে এগুতে থাকে। আল্লাহর দয়ায় কোন কিছুই তাদেরকে দমাতে পারে না। এখানে হিংসুক […]

  লেখকঃ আসাদ রনি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অতি প্রয়োজনীয় বস্ত্ত হল খাদ্য ও পানীয়। পানাহারের বিভিন্ন আদব রয়েছে ইসলামে। হাদিসে স্পষ্টভাবে ডান হাতে পান করার নির্দেশ ও বাম হাতে পান করার নিষেধাজ্ঞা এসেছে। নিম্নে এই ব্যাপারে সহীহ হাদীস সমূহ দেওয়া হলঃ বাম হাতে পান করার নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত সহীহ হাদীস সমূহঃ ১) আবূ তাহির ও হারামালা

ভেবে দেখুন তো, এমনটা হয় কিনা। বাসায় পরিচিত কোন দম্পতি বেড়াতে এসেছে, সাথে তাদের ৩/৪ বছরের সন্তান। কিছু পরে আপনারা হয়তো গল্প করছেন। সেই বাচ্চাও পাশের রুমেই হয়তো আছে তার মায়ের সাথে। হঠাৎ আকাশ বাতাশ কাঁপিয়ে সেই মাসুম বাচ্চা চিৎকার করে তার মাকে বলে উঠলো- “ওই কুত্তার বাচ্চা”। সাথে সাথে ঠাস করে শব্দ। নির্ঘাত মায়ের

ভুল করে কেউ কিছু করে ফেললে তার উপর কঠোর ও মারমুখী না হয়ে বরং ধীরস্থিরভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে যখন তার উপর খবরদারী ও কড়াকড়ি করায় ক্ষয়ক্ষতি আরো বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিষয়টা আমরা মসজিদের মধ্যে পেশাব করে দেওয়া এক বেদুঈনের ঘটনায় নবী করীম (ছাঃ) কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ দ্বারা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারি। আনাস

বর্তমান যুগে মুসলিমদের মাঝে বড় একটা বিভ্রান্তি হচ্ছেঃ প্রকৃত আলেমদেরকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা এবং অল্প শিক্ষিত ইসলামিক বক্তা ও লিখকদেরকে বিশাল বড় আলেম বলে মনে করা, তাদেরকে অন্ধভাবে অনুসরণ করা। এর প্রধান কারণ হচ্ছেঃ আলেম কে, কে আলেম আর কে আলেম নয়, মানুষ এটা জানেনা। নিজের অল্প ইলম নিয়ে জাহেলরা আলেমদের র‍্যাংকিং নির্ধারণ করে। . আজকাল

কথা বলার সময়ে যেসব ব্যাপারে স্মরণ রাখা দরকার:- আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে তাই বলে বেড়ায়।” [মুসলিম] রিয়াদুস :সলিহীন – ১৫৪৭ আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি