আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র

মুসলিম চরিত্রে রমযানের কাঙ্খিত প্রভাব

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- রমযানের গুরুত্ব: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “রমযানের আগমনে জান্নাতের দরজাগুলোকে খুলে দেয়া হয়”। রমযানে অধিক পরিমাণে ভাল কাজ করে জান্নাতের নিকটবর্তী হওয়া যায়। রমযানে সিয়াম পালনের মাধ্যমে পূর্ববর্তী গুনাহ মাফ করিয়ে নেয়ার চমৎকার সুযোগ আসে। আবু হুরায়রা (রা) রাসূলুল্লাহ (সাঃ) থেকে উদ্ধৃত করেছেন: “যে রমযানে বিশুদ্ধ বিশ্বাসের সাথে আল্লাহর পক্ষ থেকে […]

মুসলিম চরিত্রে রমযানের কাঙ্খিত প্রভাব Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র রোজা ও রমজান

ইসলামী সম্ভাষণ বিষয়ে

ইসলামে সম্ভাষণ রীতি হ’ল পরস্পরকে সালাম করা। ‘সালাম’ অর্থ ‘শান্তি’। আল্লাহর অপর নাম ‘সালাম’। জান্নাতকে বলা হয় ‘দারুস সালাম’ (শান্তির গৃহ)। ইসলাম শব্দের মাদ্দাহ হ’ল ‘সালাম’। ইসলামের অনুসারীকে বলা হয় মুসলিম বা মুসলমান। অতএব মুসলমানের জীবন ও সমাজ ‘সালাম’ তথা শান্তি দ্বারা পূর্ণ। তার জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হ’ল পরকালে দারুস সালামে প্রবেশ করা। অতএব মুসলিম

ইসলামী সম্ভাষণ বিষয়ে Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র

কোরআন ও সুন্নায় সালামের গুরুত্ব ও আদব

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- আল্লাহ বলেছেন, “হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যাতীত অন্য কারও গৃহে গৃহবাসীদের অনুমতি না নিয়ে ও তাদেরকে সালাম না দিয়ে প্রবেশ করো না।” (সূরা নুরঃ ২৭) তিনি অন্যত্র বলেন, “যখন তোমরা গৃহে প্রবেশ করবে, তখন তোমরা তোমাদের স্বজনদের প্রতি সালাম বলবে। এ হবে আল্লাহর নিকট হতে কল্যাণময় ও পবিত্র অভিবাদন।

কোরআন ও সুন্নায় সালামের গুরুত্ব ও আদব Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র আমল ইবাদত

চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়

তার মধ্যে একটি মন ও মনোভাব এ পর্যায় খুবই কঠিন। কারণ, মানুষের মনই হচ্ছে ন্যায়-অন্যায়ের একমাত্র উৎস। মানুষের ইচ্ছা, স্পৃহা, আশা ও প্রতিজ্ঞা মনেরই সৃষ্টি। সুতরাং যে ব্যক্তি নিজ মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সে নিজ কুপ্রবৃত্তির উপর বিজয় লাভ করবে। আর যে ব্যক্তি নিজ মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না নিশ্চিতভাবে সে কুপ্রবৃত্তির শিকার হবে। পরিশেষে

চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র নারী নাসীহাহ (দ্বীনি পরামর্শ) পাপ বা গুনাহ পুরুষ সচেতনতা

তাকফীর ঘৃণা ও অসহিষ্ণুতা বর্জন করুন

আপনি কি মূসা ও হারূন (আঃ)- চেয়েও বড় দায়ী হয়ে গেছেন কি? তাকফীর ঘৃণা ও অসহিষ্ণুতা বর্জন করুন। সকল প্রতিকূলতার মধ্যেও সুন্নাতে নববী ও সুন্নাতে সাহাবার আলোকে আল্লাহর পথে দাওয়াতের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। দাওয়াতের ক্ষেত্রে যে সকল সাধারণ ভুলত্রুটি উগ্রতা ও অসহিষ্ণুতা ছড়াতে পারে তা সচেতনতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এগুলির অন্যতম হলো দাওয়াতের

তাকফীর ঘৃণা ও অসহিষ্ণুতা বর্জন করুন Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র নাসীহাহ (দ্বীনি পরামর্শ)

আবেগ নিয়ন্ত্রণ

মনের আগুন জ্বলে উঠে দু’কারণে- হয়তো আনন্দে নয়তো অন্তর্যাতনায়। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক হাদীসে বলেন- “অবশ্য আমাকে দুটি (তার একটি) বোকামীপ্রসূত (হায়! শব্দ) ও (অপরটি) পাপব্যঞ্জক (হুররে!) শব্দ উচ্চারণ করতে নিষেধ করা হয়েছে। তার একটি (পাপব্যঞ্জক-হুররে) শব্দ বলা হয় নেয়ামত পেলে আর অপরটি (বোকামীপ্রসূত হয়! শব্দ) উচ্চারণ করা বিপদের সময়।” মহান আল্লাহ বলেন,

আবেগ নিয়ন্ত্রণ Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র নাসীহাহ (দ্বীনি পরামর্শ)

বিপ্লবী কথাবার্তা শুনে কাউকে “ভালো দ্বীনি ভাই” ভাবা শুরু করা উচিৎ না

“আমরা অনেক সময় কোন ব্যাক্তির বিপ্লবী কথাবার্তা শুনে তাকে “ভালো দ্বীনি ভাই” ভাবা শুরু করি, তখন এমনটা হতে পারে যে আমরা তার বিদ্রোহী চেতনাকে দ্বীনের প্রতি আন্তরিক উৎসাহ ও নিষ্ঠা বলে ভুল করছি। প্রকৃতপক্ষে এমনটা হতে পারে যে ঐ ব্যক্তির জন্য ইসলাম হল শুধুমাত্র “এই মাসের স্পেশাল অফার”। . এরকম হওয়ার সবচেয়ে বড় লক্ষণ হলো–তার

বিপ্লবী কথাবার্তা শুনে কাউকে “ভালো দ্বীনি ভাই” ভাবা শুরু করা উচিৎ না Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র নাসীহাহ (দ্বীনি পরামর্শ) বিবিধ-প্রসঙ্গ সচেতনতা

মিথ্যা বলা ত্যাগ করা

আখলাক বা সচ্চরিত্রের একটি নোংরা দিক হলো মিথ্যা কথা বলা। যার ফলে পরিবার ও সমাজে অশান্তি বিরাজ করছে। ইহা একটি ফিৎনা অর্থাৎ পরীক্ষা আর আল্লাহ বলেন; وَلَقَدْ فَتَنَّا الَّذِينَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَلَيَعْلَمَنَّ اللَّهُ الَّذِينَ صَدَقُوا وَلَيَعْلَمَنَّ الْكَاذِبِينَ আর আমি তাদের পূর্ববর্তীদের (ফিৎনায় ফেলেছি) পরীক্ষা করেছি, অত:পর আল্লাহ অবশ্যই অবশ্যই জেনে নেবেন, কারা সত্যবাদী আর কারা

মিথ্যা বলা ত্যাগ করা Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র পাপ বা গুনাহ হালাল-হারাম

শক্তিশালী মুমিন এর ১৪টি অনন্য গুণ

লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল ▪▪▪▪▪▪▪▪ ? শক্তিশালী মুমিন এর মর্যাদা: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, الْمُؤْمِنُ الْقَوِيُّ خَيْرٌ وَأَحَبُّ إِلَى اللَّهِ مِنَ الْمُؤْمِنِ الضَّعِيفِ ، وَفِي كُلٍّ خَيْرٌ احْرِصْ عَلَى مَا يَنْفَعُكَ ، وَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ وَلَا تَعْجَزْ ، وَإِنْ أَصَابَكَ شَيْءٌ فَلَا تَقُلْ : لَوْ أَنِّي فَعَلْتُ كَانَ كَذَا وَكَذَا ، وَلَكِنْ قُلْ

শক্তিশালী মুমিন এর ১৪টি অনন্য গুণ Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র ঈমান

‘নফসে মুতমাইন্নাহ’ এর গুণাবলী এবং তা অর্জনের উপায়

গ্রন্থনায়: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল —————————– ❑ ‘নফসে মুতমাইন্নাহ’ কাকে বলে? ‘নফসে মুতমাইন্নাহ’ একটি ইসলামী পরিভাষা। এর অর্থ প্রশান্ত আত্মা বা স্থির চিত্ত। মহান আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাস পোষণকারী সত্যের অনুগামী স্থির চিত্তের নামই নফসে মুতমাইন্নাহ। যা সুখ-দুখ,আনন্দ-বেদনা,বিপদ-মুসিবত ও জীবনের বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা পোষণ করে এবং এর উপর অবিচল থাকে। সামান্য

‘নফসে মুতমাইন্নাহ’ এর গুণাবলী এবং তা অর্জনের উপায় Read Post »

আদব,শিষ্টাচার ও চরিত্র উপায় বা সমাধান নাসীহাহ (দ্বীনি পরামর্শ)
Scroll to Top