মূলঃ ডঃ আব্দুল্লাহ বিন সালেহ আল বাররাক।
অনুবাদঃ আবু হাযম মুহাম্মাদ সাকিব চৌধুরী বিন শামস আদ দীন আশ শাতকানী
আস সুন্নাহ বইয়ের সানাদ
লেখকঃ তিনি আবু আব্দির রাহমান আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হানবাল আশ শাইবানী আল বাগদাদী। তাঁর কাছে তাঁর বাবা অনেক কিছু বর্ণনা করেছেন। ইবনুল মুনাদী বলেনঃ আমরা সব সময় দেখতাম বড় শাইখরা তাঁর রিজাল শাস্ত্র ও ইলাল বিষয়ে সাক্ষ্য দিতেন। খাতীব (আল বাগদাদী) বলেন, “তিনি ছিলেন থিকাহ (বিশ্বস্ত, সত্যবাদী), নিশ্চিত বুঝ সম্পন্ন।” তিনি ২৯০ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। তাঁর কিতাব সমূহের মধ্যে রয়েছে আস সুন্নাহ আর তাঁর বাবার বইয়ের উপর কিছু অতিরিক্ত কাজ। [১]
বিষয়ঃ এতে জাহমীদের উপর রদ করাকে গুরুত্ব দিয়েছেন।[২] আর এতে তাদের জঘন্য সব বক্তব্য উল্লেখ করেছেন। আর এতে রয়েছে আহলে ইলম দের বক্তব্য সমূহ। আরও রয়েছে স্বপ্ন, ঈমান, ভাগ্য ইত্যাদির মাসআলাহ, এর পর আক্কীদার অন্যান্য মাসআলাহ সমূহ। আর তা সুন্নাতের ইমামদের সাথে সনদের সংযোগ করে। আর তাদের সর্বাগ্রে রয়েছেন ইমাম আহমাদ – আল্লাহ্র রহমত বর্ষিত হোক তাঁর উপর।
প্রকাশ-সমূহঃ এটি প্রকাশিত হয় মাতবু’আহ সালাফিয়্যাহ হতে ১৩৪৯ হিজরীতে। এর পর প্রকাশিত হয় শক্ত তাহক্কীক কিছু নুসখা বা পাণ্ডুলিপির উপর, যা ডঃ মুহাম্মাদ বিন সা’ঈদ আল কাহতানীর তাহক্কীক। যা পরিবেশিত হয় দার ইবনুল কায়্যিম প্রকাশনী হতে দুই খণ্ডে। (অনুবাদকঃ আমার হাতের বইটির প্রকাশক দার ইবনুল জাওযী, এখন থেকে আমরা আমার নিজের খণ্ডের রেফারেন্স দেব ইনশা আল্লাহ্।)
কিতাবের ইসনাদ
এই কিতাবটি রেওয়ায়াত করা হয়েছে অনেক তরিকাতে। আর সেগুলো নিম্নরূপঃ
প্রথম ইসনাদঃ
যার উপর কিতাবটি প্রকাশিত। আর সেটা একটি নুসখাতে (শুধু যাহিরিয়্যাহ হতে)। আর তা শেষ হয় এ পর্যন্তঃ
أبي الوقت عبدالأول بن عيسى بن شعيب الهروي، عن شيخ الإسلام أبي إسماعيل عبدالله بن محمد الهروي، قال: أنبأنا أبو يعقوب إسحاق بن إبراهيم بن محمد القراب، أنبأنا أبو النضر محمد بن الحسن بن سليمان السمسار، حدثنا أبو عبدالله محمد بن إبراهيم بن خالد الهروي، حدثنا أبو عبدالرحمن عبدالله بن أحمد بن محمد بن حنبل
আবুল ওয়াক্ত আব্দুল আউয়াল ইবনু ঈসা ইবনু শু’আইব আল হারওয়ী। যিনি বর্ণনা করেন শাইখুল ইসলাম আবী ইসমাঈল আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আল হারওয়ী হতে। যিনি বর্ণনা করেন আবু ইয়াকুব ইসহাক্ক বিন ইবরাহীম বিন মুহাম্মাদ আল কুরাব হতে। যিনি বর্ণনা করেন আবুন নাদর মুহাম্মাদ বিন আল হাসান বিন সুলাইমান আল সামসার হতে। যিনি বর্ণনা করেন আবু আব্দিল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইবরাহীম বিন খালিদ আল হারওয়ী হতে। যিনি বর্ণনা করেন আবু আব্দির রাহমান আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হাম্বাল হতে। [৩]
(বাংলা পাঠকদের জন্যে ইচ্ছাকৃতভাবে হাদ্দাথানা, আন ইত্যাদি শব্দকে সহজ বাংলায় ভাবার্থ করা হল।)
ইসনাদের বিশ্লেষণঃ
১। আবু আব্দিল্লাহ মুহাম্মাদ বিন ইবরাহীম বিন খালিদ আল হারওয়ীঃ
ইবনু হিব্বানের শাইখ, (তাঁর অন্তর্ভুক্তি রয়েছে) الثقات গ্রন্থে (৭/৩৩)
২। আবুন নাদর মুহাম্মাদ বিন আল হাসান বিন সুলাইমান আল সামসারঃ
আবু ইয়াকুব আল কুরাব এর শাইখদের একজন তাঁর فضائل الرمي في سبيل الله গ্রন্থে, তিনি তাঁর কাছ থেকে প্রচুর বর্ণনা করেছেন।
(অনুবাদকঃ এছাড়া منهج احمد গ্রন্থে এসেছেঃ মুহাম্মাদ বিন আল হাসান বিন সুলাইমান আল সামসার – ইবনু থাবিত তাঁর ব্যাপারে উল্লেখ করেছেন আর বলেছেনঃ তিনি আহলুল কুরআন হতে সত্যবাদী ছিলেন। ৩৮৮ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন।)[৪]
(অনুবাদকঃ শাইখ কাহতানী বলেনঃ আমার এর প্রতি তারজীহ এর কারণ তাঁর ছাত্র তথা ইসহাক কুরাবের জন্মের তারিখ যা ৩৫২ হিজরী।)[৫]
৩। আবু ইয়াকুব ইসহাক্ক বিন ইবরাহীম বিন মুহাম্মাদ আল কুরাবঃ
হাররাহ অঞ্চলের মুহাদ্দিস। আবদুল গাফির বলেনঃ তিনি হাফিয, আদল (অনুবাদকঃ ধার্মিক ও ন্যায়পরায়ণ), হাররাহ অঞ্চলের হাফিযদের একজন, তাঁর অসংখ্য কিতাব। তিনি জমা করেছেন এবং সফর করেছেন। অনেক অধ্যায় ও ইতিহাস লিখেছেন। আয যাহাবী বলেন, আশ শাইখ আল ইমাম। বড় হাফিয। মৃত্যু বরণ করেন ৪২৯ হিজরীতে। [৬]
৪। আবু ইসমাঈল আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আল হারওয়ীঃ
ইমাম হাফিয, যাহাবী বলেনঃ ইনি মুতাকাল্লিমদের উপর নাঙ্গা তরবারি ছিলেন, আর বিরোধীদের উপর নাঙ্গা তরবারি ছিলেন। ৪৮১ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [৭]
৫। আব্দুল আউয়াল ইবনু ঈসা ইবনু শু’আইব আল হারওয়ীঃ
সাম’আনী বলেনঃ ন্যায়পরায়ণ শাইখ, সুন্দর চলন ও আখলাকের অধিকারী। ইবনুল জাওযী বলেন, তিনি তাঁর কিরাআতে অত্যন্ত ধৈর্যশীল ছিলেন। আর তিনি ছিলেন ন্যায়পরায়ণ। ইবনুন নাজ্জার বলেনঃ তিনি ছিলেন শাইখ সত্যবাদী বিশ্বাসী। ৫৫৩ খৃষ্টাব্দে মৃত্যু বরণ করেন। [৮]
আর এ তরিকা থেকেই আবু ইসমাঈল আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আল হারওয়ী বর্ণনা করেছেন ذم الكلام وأهله গ্রন্থে তাঁর শাইখ আবু ইয়াকুব ইসহাক্ক বিন ইবরাহীম বিন মুহাম্মাদ আল কুরাব হতে। [৯]
দ্বিতীয় ইসনাদঃ
من طريق أحمد بن محمد بن عمر بن أبان اللُّنباني العبدي.
আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন উমার বিন আবান আল লুনবানী আল আবদী।
ক। হাফিয ইবনু মানদাহ এ তারিকাহ দিয়ে রেওয়ায়াত করেছেন الرد على الجهمية গ্রন্থে। [১০] الإيمان গ্রন্থে। [১১] التوحيد গ্রন্থে। [১২] তিনি বলেন আমাদের জানিয়েছেন আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন উমার বিন আবান। যা আব্দুল্লাহ হতে। এর পর তা (অর্থাৎ এ সানাদ) উল্লেখ করেছেন। তাঁর পুত্র আব্দুল ওয়াহহাবের তরীকা হতে রেওয়ায়াত করেছেন হাফিয কাউয়াম আস সুন্নাহ الحجةগ্রন্থে। [১৩]
খ। হাফিয আবু আশ শাইখ আল আসবাহানী। তাঁর থেকে যেভাবে নকল করেছেন কাউয়াম আস সুন্নাহ আবু শাইখ হতে তাঁর হতে (অর্থাৎ আল লুনবানী হতে)।(অনুবাদকঃ এর অর্থ হল সানাদটি এরূপঃ আল লুনবানী হতে হাফিয আবু আশ শাইখ আর তাঁর হতে কাউয়াম আস সুন্নাহ) [১৪]
গ। একই তারিকা হতে রেওয়ায়াত করেছেন হাফিয আদ দিশতী তাঁর কিতাব إثبات الحد গ্রন্থে। তিনি বর্ণনা করেছেন এই ইসনাদ দ্বারা আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন উমার পর্যন্ত। [১৫]
তৃতীয় ইসনাদঃ
طريق أبي بكر أحمد بن محمد بن هارون الخلال
আবু বাকর আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হারুন আল খাল্লালের তরীকা হতে। তিনি শুধু আব্দুল্লাহের কিতাব السنة এর উল্লেখ করেছেন। আর তা হতে বিভিন্ন মাসআলাতে অনেক নুসুস নকল করেছেন। এবং (তাঁর কিতাব) السنة গ্রন্থে অনেক উল্লেখ করেছেন। [১৬]
চতুর্থ ইসনাদঃ
طريق أحمد بن سلمان النجاد
আহমাদ বিন সালমান আন নাজাদ এর তরীকা হতে। নিশ্চিয়ই তিনি তাঁর কিতাব الرد على من يقول: القرآن مخلوق এ উল্লেখ করেছেন এত যে তা কিতাবের অর্ধেকের বেশী হবে যা তিনি বর্ণনা করেছেন তাঁর শাইখ ইমাম আবদুল্লাহ বিন আহমাদ হতে। আর তাঁর হতে বর্ণনা করেছেন দারা কুতনী الرؤية কিতাবে। [১৭]। আর ইবনু বাত্তাহ الإبانة গ্রন্থে [১৮]। আর ইবনু শাহীন الكتاب اللطيف গ্রন্থে [১৯]।
আহমাদ বিন সালমানকে মাঝে রেখে খাতীব (আল বাগদাদী) রেওয়ায়াত করেছেন التاريخ গ্রন্থে। [২০] আর আল লালাকায়ি أصول الاعتقاد গ্রন্থে প্রচুর পরিমাণে[২১]। আল বায়হাকী الأسماء গ্রন্থে। [২২] আবু ইয়া’লা إبطال التأويلات গ্রন্থে। [২৩] ইবনুল বানা المختار في أصول السنة গ্রন্থে। [২৪]
পঞ্চম ইসনাদঃ
طريق موسى بن عبيدالله بن يحيى الخاقاني
মূসা বিন উবাইদুল্লাহ বিন ইয়াহিয়াহ আল খাকানীর তরীকা হতে। এই তারিকাটি রেওয়ায়াত করেছেন আবু ইয়া’লা إبطال التأويلات গ্রন্থে। [২৫]
ষষ্ঠ ইসনাদঃ
طريق إسماعيل بن علي بن إسماعيل الخطبي البغدادي
ইসমাঈল বিন আলী বিন ইসমাঈল আল খাত্তাবী আল বাগদাদী। আর এই তরীকাটি রেওয়ায়াত করেছেন আবু আলী বিন আল বানা তাঁর কিতাব المختار في أصول السنة এ। [২৬]
সকল রাওয়ী যারা আব্দুল্লাহ হতে বর্ণনা করেছেনঃ
১। আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন উমার বিন আবান আল লুনবানীঃ
আস সাম’আনী বলেন, (উনি) প্রচণ্ড পরিচিত বিশ্বস্ত। আবু শাইখ বলেন, তাঁর কাছে আছে অনেক বইঃ ইবনু আবীদ দুনিয়া, মুসনাদ আহমাদ। আয যাহাবী বলেন, তিনি শুনেছেন ইমাম আহমাদের ছেলে হতে। তিনি ৩৩২ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [২৭]
২। আবু বাকর আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হারুন আল খাল্লালঃ
তিনি হামবালীদের শাইখ ও তাঁদের আলীম। খাতীব বলেন, তিনি তাঁদের মধ্য হতে যারা সহযোগিতা করেছেন আহমাদ বিন হাম্বালের সকল জ্ঞান সংরক্ষণ করবার ব্যাপারে। আর তিনি এ সকল বিষয় তলব করেছেন এবং এ কারণে সফর করেছেন। ইবনু আবী ইয়া’লা বলেনঃ তাঁর ছিল লেখনীর চক্র আর সকল কিতাব। তিনি ৩১১ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [২৮]
৩। আহমাদ বিন সালমান আন নাজাদঃ
ইবনু আবী ইয়া’লা বলেনঃ একজন আল্লাহ্ভীরু যুহুদ সম্পন্ন ব্যাক্তি। খাতীব বলেনঃ তিনি তাঁদের মধ্য হতে যাদের রেওয়ায়াত প্রশস্ত, হাদিস ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি সত্যবাদী জ্ঞানী। তিনি ৩৪৮ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [২৯]
৪। মূসা বিন উবাইদুল্লাহ বিন ইয়াহিয়াহ আল খাকানীঃ
খাতীব বলেন, তিনি আহলুস সুন্নাহ হতে বিশ্বস্ত বিশ্বাসী ছিলেন। আয যাহাবী বলেন, তিনি জমা করেছেন ও লিখেছেন। ৩২৫ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [৩০]
৫। ইসমাঈল বিন আলী বিন ইসমাঈল আল খাত্তাবী আল বাগদাদীঃ
খাতীব বলেন, তিনি সুন্দর বুঝ সম্পন্ন ও মানুষের দিনের ব্যাপারে ও খলিফাদের খবর সম্পর্কে জ্ঞানী ছিলেন। আয যাহাবী বলেন, ইমাম আল্লামাহ খাতীব ও লেখক। ৩৫০ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন। [৩১]
কিতাবের নিসবাতের সত্যতা
এই কিতাবের ইসনাদ সমূহ হচ্ছে সেগুলো যা পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁদের কোন কোনটি অনেক পুরোনো। যেমন আল খাল্লাল, আন নাজাদ ও মুহাদ্দিস আল লুনবানী ও অন্যান্যেরা যা লেখকদের হতে পূর্বে বর্ণিত হয়েছে।
এ কিতাবের ব্যাপারে বিশ্লেষণকারী উলামাদের উল্লেখঃ
সরাসরি নকল সমূহঃ মুসলিমদের উলামাগণ সরাসরি এ থেকে নকলঃ যেমনঃ কাউয়াম আস সুন্নাহ الحجة গ্রন্থে এ থেকে অধ্যায় নকল করেছেন ২/৪৯৪ ও দেখুন ১/২৪২।
এবং সেটি হতে আহলুল ইলমদের এই কিতাবের ব্যাপারে ইশারাহ রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ আবু নাসার আল সিজযী (৪৪৪ হিজরীতে মৃত্যু বরণ করেন) তাঁর বইয়ে যা উল্লেখ করেছেনঃ الرد على من أنكر الحرف والصوت (তাদের ব্যাপারে রদ যারা হারফ আর স্বরকে অস্বীকার করে।) [৩২]
আর ইবন কুদামাহ الصراط المستقيم গ্রন্থে [৩৩] , المناظرة গ্রন্থে [৩৪], البرهان গ্রন্থে [৩৫]। খাতীব التاريخ গ্রন্থে[৩৬]। ইবনুল জাওযী
العلل المتناهية গ্রন্থে [৩৭]। শাইখুল ইসলাম (ইবনু তাইমিয়্যাহ) তাঁর কিতাবসমূহতে। [৩৮]। ইবনুল কায়্যিম [৩৯]। আয যাহাবী [৪০]। ইবন কাথীর [৪১]। ইবন হাজার [৪২] ও অন্যান্য।
সুতরাং যে এর (এই কিতাবের) নিসবাত (আবদুল্লাহ ইবন আহমাদ বিন হাম্বালের বইটি) এর বিষয়ে সন্দেহ করবে, অথবা এর নাম পরিবর্তন করে الزيغ (বক্রতা) রাখবে, সে এর উপর রদ করবার জন্যে কোন ইলমী হুজ্জাত রাখে না।
পাদটীকা
[১]تاريخ بغداد ৯/৩৭৫, السير ১৩/৫১৬
[২]কিছু আহলে ইলম এর ব্যাপারে উল্লেখ করেছেন এবং একে الرد على الجهمية নামে নকল করেছেন। আর সে নামটিতে (সকল প্রকার একই বিষয়) সংশ্লিষ্ট, যেমন খতীব (আল বাগদাদী) লিখেছেন তাঁর التاريخ গ্রন্থে (৩/২০৪), আর সিজযী তাঁর الرد على من أنكر الحرف والصوت গ্রন্থে (১৬৬), যাহাবী তাঁর العلو গ্রন্থে (২/৮৭) ও العرش গ্রন্থে (২/১১৪)। আরও দেখুন مقدمة المحقق গ্রন্থে (১/১০২)।
[৩]السنة, ১/১০৪, প্রথম প্রকাশ।
[৪] منهج احمد ২/৯৪
[৫] السنة, ১/১০৪, প্রথম প্রকাশ।
[৬]المنتخب من السياق গ্রন্থে ১৫৭ পৃষ্ঠা ৩৮১ বিষয়ে, السير ১৭/৫৭০
[৭]المنتخب من السياق গ্রন্থে ২৮৪-২৮৫ পৃষ্ঠা, السير ৮১/৩০৫
[৮] المنتظم ১৮/১২৭, السير ২০/৩০৩
[৯] হাদিস ৬৫১, ১১৭৩
[১০] ইবন মানদাহ এর الرد على الجهمية বিষয় ৩৪, ৫৩, ৭১, ৭৮, ৮১। এ সকল বিষয়ই আব্দুল্লাহর السنة গ্রন্থে রয়েছে।
[১১] ইবন মানদাহ এর الإيمان বিষয় ৭৯০, ৮০৩, ৮১০, ১০৪৭, ১০৪৯। এ সকল বিষয়ই আব্দুল্লাহর السنة গ্রন্থে রয়েছে।
[১২] ইবন মানদাহ এর التوحيد বিষয় ৫২৫, ৫৮০, ৫৮৮, ৭৮৫, ৯০১।
[১৩] الحجة ১/১৭৯, ১/৫০৬-৫০৮, ২/১৯১
[১৪] الحجة ২/৭৬-৭৭
[১৫] ح إثبات الحد ১১, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৩
[১৬] সাহাবী বিষয়েঃ বিষয় ৫৭৭, ৫৮২। আর সেগুলো আব্দুল্লাহর السنة কিতাবে ১৩৫৮, ১৩৬১। খিলাফাতের বিষয়েঃ ৬৪০, ৬৪৩, ৬৪৭। আর সেগুলো আব্দুল্লাহর السنة কিতাবে ১৩৪৮, ১৪০১, ১৩৪৯, ১৪০৭। ক্কাদর বিষয়েঃ ৮৬০, আর তা আব্দুল্লাহর السنة কিতাবে ৮৫২, ৮৫৩। জাহমিয়্যাহ বিষয়েঃ ১৬৯১, আর তা আব্দুল্লাহর السنة কিতাবে ১০, ৭, ৪১। মুরজিয়া বিষয়েঃ ১১২৭, আর তা আব্দুল্লাহর السنة কিতাবে ৬১৪। এছাড়া অসংখ্য অন্যান্য কিছু রয়েছে। বিষয়ে করে জাহমীদের রদ করবার ক্ষেত্রে ও তাদের সম্বন্ধে যা বলা হয়েছে সে বিষয়ে।
[১৭] বিষয় ২৮২, ২৮৩, ২৮৪
[১৮] বিষয় ১৪৬, ৪১২, ৪১৪, ৪৮৪
[১৯] বিষয় ৩০, ৩১।
[২০] ৬/২৭১, ৭/৬৩, ১২/১৭১,১৭৪,১৭৯,১৮০,১৮১
[২১] বিষয় ৩৮৮, ৪৯৭, ৫০১, ৫০৫ ও এছাড়া অন্যান্য।
[২২] পৃষ্ঠা ৩১৯
[২৩] ১৬৩/ق
[২৪] বিষয় ৬৯
[২৫] বিষয় ৬২, ৬৩, ৩১৪, ৩২২
[২৬] বিষয় ৫২, পৃষ্ঠা ৭৮, ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯
[২৭] الأنساب ১১/২২৩, طبقات المحدثين ৪/৩৬৯, السير ১৫/৩১১
[২৮] تاريخ بغداد ৫/১১২, طبقات الحنابلة ২/১২, السير ১৪/২৯৭
[২৯] تاريخ بغداد ৪/১৮৯, طبقات الحنابلة ২/৭, السير ১৫/৫০২
[৩০] تاريخ بغداد ১৩/৫৯, السير ১৫/৯৪
[৩১] تاريخ بغداد ৬/৩০৪, السير ১৫/৫২২
[৩২] পৃষ্ঠা ১৬৬, ১৬৯
[৩৩] পৃষ্ঠা ৫১
[৩৪] পৃষ্ঠা ৪১,৪২
[৩৫] পৃষ্ঠা ৮৪
[৩৬] পৃষ্ঠা ৩/২০৪
[৩৭] ১/২৮
[৩৮]লক্ষ্য করুন, উদাহরণ স্বরূপঃ حديث النزول ১৮৩। الحموية ৩৩৬, ৩৪১। التسعينية ১/৩৫৭-৩৫৮, ২/৫৮৯। نقض التأسيس
ق/الغفيص ৪৫১-৪৬১, ق/ حقي ৩২৬, ق/ هنيدي পৃষ্ঠা ২০৪, এছাড়া অসংখ্য।
[৩৯]اجتماع الجيوشঃ ১২৩, ২১৪, ২২৪ ও অন্যান্য। حادي الأرواح ৩৮৫, ৪২৯। الصواعق ১৪২১, ১৪৯৬, ১৪৯৫। المختصر ১৭২, ২১২ ও অন্যান্য।
[৪০]العلو ২/৯৮৭, السير ৮/১০১, ৪০২। تاريخ الإسلام وفيات سنة পৃষ্ঠা (১৮১ হিজরী) ২৩৭, ২৩৮। এবং العرش ২/৯৭।
[৪১] النهاية في الفتن ১/১৪৩
[৪২] الفتح ১৩/৪৬৮-৪৬৯, اللسان ২/৫১
[৪৩] মূলঃ http://www.alukah.net/sharia/0/8599/
স্বত্বাধিকারী © www.darhadith.com